টাঙ্গাইল মেইন রোডে নিউ ললিতা মেডিকেল হলে নগদ টাকায় ঔষধ কেতাদের উপচে পড়া ভির এ যেন বাজারে ন্যায্যমূল্যে চাউলের দোকানে কম দামে চাউল কিনার জন্য এসেছে।
বাংলাদেশের করোণা দুর্যোগ মোকাবেলায় টাঙ্গাইল কে রেড জুন করা হয়েছে তারপরও একটি ঔষধের দোকানে যদি এরকম হয়। তাহলে রেড জুন এবং সামাজিক দূরত্ব ও মাক্স পরা বাধ্যতামূলক এর কী ব্যবস্থা থাকে এখানে দেখা যায় অর্ধেক মানুষ মাক্স পড়িত আছেন এবং অর্ধেক মাক্স ছাড়া প্রবেশ করেছেন।
ফার্মাসিটি যদিও বেসরকারি পাবলিক পরিচালিত ঔষধ বিক্রয়ের জন্য। কিন্তু এখান থেকে যে পরিমাণ ঔষধ পাবলিক ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন মোতাবেক ক্রয় করেন তাতে ধরে নেওয়া যায় টাঙ্গাইলের মধ্যে সর্বোচ্চ বেশি খুচরা ঔষধ বিক্রির দোকান। এ দোকানটি মেইন রোডের পাশে হওয়ায় ঔষধ ক্রেতাদের ভিড়ে অনেক সময় দোকানের সামনে রাস্তায় যানজটের সৃষ্টি হয়।
কিন্তু করোনা দুর্যোগ কালীন সময়ের মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে সামাজিক দূরত্ব এবং মাক্স পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
সেটাকে বাস্তবায়ন করতে টাঙ্গাইল নিউ ললিতা ফার্মেসিতে নিয়মিত দুইজন সিকিউরিটি গার্ড রেখে মাক্স পরিত এবং সামাজিক দূরত্ব ঠিক রাখতে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারেন।
যেহেতু নিউ ললিতা মেডিকেল মালিক গণ সচ্ছল ও ঔষধের ব্যবসায় অনেক পুরানো সফল ব্যবসায়ী সেহেতু এবিষয়টি সুদৃষ্টি রাখতে পারে। এবং কেউ সামাজিক দূরত্ব এবং মাক্স না পরে ঔষধ কিনতে এসে ভালো মানুষ করোনায় আক্রান্ত না হয়। এবং প্রশাসনকে সহায়তা করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখার যথেষ্ট সক্ষমতা তাদের আছে।
সেখান কার ঔষধ ক্রেতারা জানান টাঙ্গাইলে ভালো ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন করা ঔষধ একমাত্র নিউ ললিতা মেডিকেলেই পাওয়া যায়। সে কারণেই এখানে ভিড় করে হলেও ঔষধ কিনতে আসতে হয়, ওনারা আরো জানান রোগীদের জন্য ঔষধ কিনতে এসে ভিড়ের মধ্যে আমরা যেন করোনায় আক্রান্ত না হই
এ বিষয়টি কর্তৃপক্ষ এবং প্রশাসনের শু দৃষ্টি কামনা করেন তারা?
একটু সচেতনতাই পারে মানুষের জীবন বাঁচাতে তাই আসেন আমরা সকলে মিলে করোনা দুর্যোগ মোকাবেলায় সর্বদা সোচ্চার থাকি এবং নিজে বাঁচি দেশের মানুষকে বাচাই????